[Here is the English translation of a
deeply moving anecdote written by my friend Bharatjyoti Roychowdhury, followed
by my translation into English.
Before going into the brief piece, here’s
an introduction to the author. Bharatjyoti was a district level leader in the
Naxalbari Movement in Birbhum, West Bengal. He was in prison for many years and
was brutally tortured in custody.
While Bhartjyoti was in active politics,
that is during the 1970s, the Congress government of West Bengal through their
police and henchmen murdered thousands of young men. Once, confronted with
certain death in the hands of sarkari goons, Baratjyoti jumped off a running
train under the cover of darkness and, though badly injured, saved his life miraculously.
We are fortunate that he did. His three-volume opus সাতচল্লিশ
থেকে সত্তর এবং আগে পরে (Forty-seven to Seventy and Before / After)
is an insider’s account about the Naxalbari movement of the last century. It is
also an authentic document based on painstakingly researched first-hand
information and statistical charts. Bharatjyoti’s book shatters many a myth
about the movement. No researcher on the Naxalbari movement can do without
these three volumes.]
*
উন্মাদদের দেশপ্রেম
বেঙ্গালুরুতে গ্রেফতার হ'ল ১৯ বছরের মেয়েটি [অমুল্যা লিওনা] দেশদ্রোহিতার অপরাধে ১৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়।
তার অপরাধ এই যে, তার
অনেক কথার মধ্যে একটি স্লোগান ছিলো ঃ পাকিস্তান জিন্দাবাদ। এই স্লোগানের সঙ্গেই আরও অনেক কথা ছিলো তার ---হিন্দুস্থান
জিন্দাবাদ ও ছিলো ; সেই
কথাগুলি শুনতে দেওয়া হ'ল
না। মাইক্রোফোন কেড়ে নেওয়া হ'ল। মেয়েটি দেশদ্রোহী এই
সিদ্ধান্তে সুর মেলালো সবাই, ---সি এ এ, এন আর সি , এন পি আর বিরোধিতায়
সামিল হওয়া হায়দারাবাদ এম পি আসাদুদ্দীন ওয়েসি (মজলিস ই ইত্তেহাদ মুসলিমীন
এর প্রধান) থেকে কুর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী এবং পুলিশ, --গদি মিডিয়া থেকে সোশ্যাল
মিডিয়ার অনেকে এবং সেই কোরাসে গলা মেলালেন মেয়েটির বাবাও।
"মেয়েটি দেশদ্রোহী এবং মাওবাদী" ----বললেন কর্ণাটকের
মুখ্যমন্ত্রী (যেখানে যা কিছু ঘটে অনিষ্টি, মূলে কে তার কমনিস্টি
কমনিস্টি)। অনেকেই তাকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেবার পরামর্শ দিয়ে দিয়েছেন।
বেশি কথা না বলে, আমার স্মৃতিতে উঠে আসা একটি দিনের কথা এখানে উল্লেখ করতে
চাই। ১২ ডিসেম্বর ২০০৩ পাকিস্তান ইণ্ডিয়া পিপলস ফোরাম ফর পিস অ্যান্ড ডেমক্রেসি র
পক্ষে প্রয়াত অধ্যাপক অশোক মিত্রের সভাপতিত্বে ভারতবর্ষের আরও প্রায় ২০০ জন
প্রতিনিধির সঙ্গে আমি সকাল ৯-০ টায় করাচি রেল স্টেশনে নামি। ১২ -১৪ ডিসেম্বর, ২০০৩ করাচিতে অনুষ্ঠিত
হয়েছিলো ষষ্ঠ যুগ্ম সম্মেলন।
ট্রেন থেকেই আমরা দেখতে পাচ্ছিলাম ভারতীয় প্রতিনিধিদের সম্বর্ধনা
দেবার জন্য বিশাল মণ্ডপ এবং জমায়েত। সে সব কথা বিস্তারিতভাবে এখানে বলার সুযোগ
নেই। ফিরে এসে আমি একটি ছোট বই প্রকাশ করি ক্যাম্প থেকে 'ওয়াগার ওপারে' নামে। সে সব কথা সেখানে
বিস্তারিত ভাবেই বলা আছে। আমি শুধু একটি স্লোগান এখানে উল্লেখ করতে চাই, যে স্লোগান টি সেদিন
পাকিস্তানের উপস্থিত জনগণ, পাকিস্তানের
প্রতিনিধিরা এবং ভারতের প্রতিনিধিরা এক সাথে মুহুর্মুহু দিচ্ছিলেন, --আমিও ঃ
জীবি জীবি পাকিস্তান
জীবি জীবি হিন্দুস্থান।
*
Patriotism of the Insane
A nineteen-year-old girl, [Amulya
Leona] was arrested and charged with treason in Bengaluru in the evening of 19
February. [She has been sent to 14 days’ judicial custody.] Her offence was
that among other things she said, she chanted the slogan “Pakistan Zindabad!”
Amulya Leona said many other things
besides those two words, including “Hindustan Zindabad!” But we were not
allowed to hear the rest of her speech as the microphone was snatched away from
her. Lots of people, from the crusader against CAA-NRC-NPR and Hyderabad MP,
Asaduddin Owaisi to the BJP chief minister of Karnataka, quickly concluded that
she was indeed a traitor. From Karnataka police to the lapdog media to many on
the social media joined in the “traitor” chorus, including Amulya’s
father.
“The girl is a traitor and a
Maoist,” proclaimed the Karnataka CM. (It reminds me of an old Bangla doggerel,
which in a free translation into English could read, “Whether it’s an ulcer or
a cyst, there has to be a communist.”) Many have suggested that she should be
sent to Pakistan.
Without going too deep into the
incident, I would like to share with you an occasion that floats to the surface
of my memory. I, along with 200 delegates of Pakistan-India People’s Forum for
Peace and Democracy under the leadership of our president, late Ashoke Mitra,
got off the train at Karachi on 12 December, 2003 at 9 in the morning. The
sixth joint conference of the forum was held between 12-14 December.
Even while we were on the train, we
could see a huge gathering to welcome the Indian delegates and an impressive
stage. Let’s not go into those details. After coming back, I published a short
book titled “ওয়াগার
ওপারে” (On the other side of Wagah). That
book contains details about the conference. Here, I would just like to mention
a slogan, which was repeatedly shouted by the Pakistani people present at the
station, the Pakistani delegates, and every Indian delegate, including me:
Jeebi Jeebi Pakistan!
Jeebi Jeebi Hindustan!
[An endnote from the translator: When I began reading this, I
considered another heading for the story “Welcome to Hindu Pakistan”. But when
I reached the end, the thought comes to my mind that perhaps we are worse than Hindu
Pakistan! Gentle Reader, what is your call?]
No comments:
Post a Comment
I will be happy to read your views, approving or otherwise. Please feel free to speak your mind. Let me add that it might take a day or two for your comments to get published.